Sunday

7 great mistakes by new filmmakers

Recently took heed to a webinar by Jerry Anderson. He discussed some crucial mistakes from movie business viewpoint.

Based on his lecture, here goes our compiled interpretation. It might help all new/amateur/novice independent filmmakers.


1. Choosing a wrong genre
You can't please everybody. Different people like different genre. For example, people who like horror might not like romantic comedy. So pick some genre, the right genre. genre will find the audience.

2. No marketing plan
Yes. Do the marketing plan even before writing the screenplay. Who will buy the movie? Television? Festival? What are the submission criteria there? DVD distribution? University cine-club projection? or only Youtube?

3. Insufficient planning
Be organized. Please. Film people need to be. Practice to shoot fast, have backup plan, rehearse actors, check all the equipments before shooting etc. Everything should be included in plan. Full stop.

4. Having not enough money and resources
Some makers even have no idea how much money they need to finish the production. And many filmmakers stopped their 'great film' midway just because of money. Don't start shooting if you can't manage enough money.

5. Bad sound
A movie with bad sound is unwatchable. Bad cinematography, bad composition, bad lighting, that might be bonus. But bad sound standouts. It's one of the most ignored factors by newbies.

6. Bad acting
Don't rely on your friends/relatives. If you are organized, having a good script and operate like a business, a lot of local starving actors will work for credit only. Do some audition. Rehearse.

7. Boring story
Your story is your baby. And you'll love your baby. You shouldn't judge your own story. Pitch your story to others. Check if the screenplay is a great one. If no, rewrite. Modify. Tell again. Don't worry. Nobody will steal your ideas. Filmmaking is the art of collaboration. Accept it.

rupantor's bookmark


— Ishtiaque Zico

রূপান্তর ব্লগ / ২১ সেপ্টেম্বর ২০০৮ / ঢাকা

Saturday

সিনেমা বিষয়ক ওয়েবসাইট তালিকা

# সিনেমা বিষয়ক ওয়েবসাইট তালিকা - যাঁরা বিশ্ব সিনেমা ভালোবাসেন দেখেন খোঁজ রাখেন পড়েন লিখেন গবেষণা করেন বানাতে চান বানিয়ে ফেলেন এবং/অথবা/কিংবা/তবু পস্তান, তাঁদের জন্য এই লিংক সংকলনটা বেশ কাজের হতে পারে। আইএমডিবি, সেন্সেস অব সিনেমা, জাম্প কাটের মতো পরিচিত সাইটের পাশাপাশি অন্য সব লিংক সিনেপ্রেমী নেট পরিব্রাজকের ক্লান্তি মেটাতে পারে।

# জুলিয়া লেসাগের বুকমার্ক - জাম্প কাট পত্রিকার সহ-সম্পাদক জুলিয়া। কাজের খাতিরে চষে বেড়াতে হয় মিডিয়া বিষয়ক সাইট। ট্যাগ আর ক্যাটাগরির ব্যবহারে তার বুকমার্ক সাইটটি গোছানো লেগেছে। সিনেমা বা মিডিয়া বিষয়ক চলমান লিংক ঝাঁপি। জাম্প কাটের গত সংখ্যায় তাঁর লেখা

# স্বাধীনধারার নির্মাতাদের জন্য টিপস - বড় স্টুডিও বা ইন্ডাস্ট্রির বাইরে গিয়ে ইনডিপেন্ডেন্ট সিনেমা বানানো সোজা নয়। চিত্রনাট্য লিখা, পরিচালনা, প্রযোজনা পরিবেশনা সব দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিতে হয়। ফলে হ্যাপা বেশি। রেইনড্যান্সের টিপস, এসব নিয়ে। আলোকসম্পাত, সম্পাদনা আর ভিডিওগ্রাফি বিষয়ে ভিডিওমেকার পত্রিকার টিপস কাজে দিয়েছে সম্প্রতি।

# তারুণ্যের সিনেমা গাইড - তরুণ নির্মাতারা আগ্রহী এখন ডিজিটাল প্রযুক্তিতে। গল্প বলার বিষয়ও তরুণদের সমসাময়িক ভাবনা, সমস্যা, উপলব্ধি। সিনেমা ভাষা এবং নির্মাণযজ্ঞের ধাপগুলো নিয়ে প্রাথমিক কিছু লেখা আছে সাইটে। পিডিএফ ফাইল আর ভিডিও ক্লিপগুলো তরুণ নবীন নির্মাতাদের কাজে আসবে।

# সিনেমা ও দর্শনশাস্ত্র : সিনেমা দেখে বিনোদন খোঁজার বাইরে যাঁরা বুঝতে আগ্রহী এর সাথে দর্শনের সম্পর্কটা কেমন, যেতে পারেন অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত ইন্টারনেট ফোরামে। সিনেমা আর ফিলোসফি নিয়ে নতুন, পুরোনো (এবং কঠিনও) অনেক লেখা পেয়ে যাবেন।

# ওং কার-ওয়াই সিনেমার রসাস্বাদন - সমকালীন সিনেমা পরিচালকদের ভেতর ওং কার ওয়াই নানা কারণে আমার প্রিয় হয়ে উঠছেন। সময় স্পেস রঙ কম্পোজিশন গল্পের ন্যারেটিভ বা সিনেমা-ভাষার আরোপিত প্রথা, সবকিছুই নতুন করে আবিস্কার/উপলব্ধি করছি হং কংয়ের এই পরিচালকের কাজে।


ইশতিয়াক জিকো / রূপান্তর ব্লগ / আপডেট: ২৬ জুলাই ২০০৮ / ঢাকা

Sunday

রেল ক্রসিং বার = আমাদের ইচ্ছেডানা

নায়ক মরা ঘাসের উপর শুইয়া আছে। আর ক্যামেরা আসমানে উঠিয়া ভাসিতেছে আহা। বড় বাজেটের সিনেমায় ক্রেন শটের এইরূপ দৃশ্য অবলোকন করিয়া দীর্ঘদিন দীর্ঘশ্বাস ফেলিয়াছি। কারণ নিত্যবেলা ক্রেন বা জিব ভাড়া করার সামর্থ্য আমাদিগের নাই। হি হি হি হি।

সিস্টার ব্রাদারগণ, হাসিবেন না। কী করিয়া স্বল্প খরচে ভাসমান শট লওয়া যায়, সেই তরিকা লিখিয়াছেন রূপান্তর দলের নাঈমুল ইসলাম অপু

প্রথমেই একটু পয়সার হিসাব হোক।

বাংলাদেশে পেশাদারী মানের ক্রেন ভাড়া নিলে প্রতিদিন গুনতে হয় প্রায় সাত হাজার টাকা। বিকল্প আছে জিব।

জিব ক্রেনের বাচ্চা সংস্করণ। ট্রাইপডের সাথে লম্বা ডাণ্ডা (জিব আর্ম) লাগানো থাকে। ডাণ্ডার এক মাথায় বসানো হয় ক্যামেরা। আরেক মাথায় ভারী ওজন, ভারসাম্য ঠিক রাখতে। ডাণ্ডাটি উপর-নিচ-ডানে-বাঁয়ে ঘোরানো যায়। ফলে পর্দায় জিব শট দেখে মনে হয়, ক্যামেরা যেন ভাসছে ইচ্ছেডানায়।

কিন্তু হাইড্রলিক জিব-এর ভাড়াও কম না; দিনপ্রতি চার হাজার টাকার মতো।

জিব শটের নমুনা দেখুন ইউটিউবের একটা ভিডিও ক্লিপে

টোকাই’ স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমা পরিচালনার সময় খুব ইচ্ছা হয় এরকম জিব শট নেয়ার । ক্যামেরা মুভমেন্ট ভেবেছিলাম এমন : রেল লাইন বরাবর দূর থেকে হেঁটে আসবে প্রধান চরিত্র- টোকাই। শটটি শুরু হবে প্রায় ৩০ ফুট ওপর থেকে; লং শট। টোকাই এগিয়ে আসবে। আর সেই সাথে ক্যামেরা নিচের দিকে নামবে।

গেণ্ডারিয়া রেল স্টেশনে বসে ভাবছিলাম কীভাবে এ জিব শট নেয়া যায়। তখন কমলাপুর থেকে একটি ট্রেন আসছিল গেণ্ডারিয়ার দিকে। সিগনাল ম্যান ট্রেনটি আসার আগে রাস্তার ‘রেল ক্রসিং বার’ নামিয়ে দিলেন গিয়ার-পুলি ঘুরিয়ে।

এই ‘রেল ক্রসিং বার’ দুটোকেই জিব আর্মের মতো মনে হলো। ক্রসিং বারের মাথায় একটি ইউ (U) আকৃতির ধারক দিয়ে হ্যান্ডিক্যামটা লাগিয়ে দিলেই তো জিব শট নেয়া যায়। বাকি থাকে শুধু সিগনালম্যানকে রাজি করানো (মানে পটানো)।

এভাবেই নেয়া হয় সেই ঐতিহাসিক জিব শট।

আমাদের ইচ্ছেডানা
পরে তৈরি করি স্বল্প-বাজেটের জিব। রূপান্তরের ইচ্ছেডানা। লেগেছে :
  • পুরোনো একটা ট্রাইপড
  • ইকুয়েটরিয়াল ধারক
  • ১২ ফুট লম্বা এক ইঞ্চি ব্যাসের পাইপ
ইকুয়েটরিয়াল ধারক সাধারণত ব্যবহার হয় টেলিস্কোপে। এর সুবিধা, XYZ তলে ইচ্ছেমতো ঘোরানো যায়। এমনকি কত ডিগ্রি ঘুরছে, তারও হিসাব করা যায়।

দৃশ্য ধারণ করার সময় শটটি ঠিক হলো কিনা, ক্যামেরার ফ্রেম ঠিক আছে কিনা, এসব দেখার জন্য জোগাড় করেছি ছোট একটি টিভি। ক্যামেরার অডিও-ভিডিও আউটপুট থেকে লম্বা তার ঢুকেছে সেই টিভির ইনপুটে। তারের ঝামেলা না চাইলে ট্রান্সসিভার (transceiver) যন্ত্রও ব্যবহার করা যেতে পারে।

ইচ্ছেডানাটা বেশ ভালো কাজ দিচ্ছে। তবে পয়সা পেলে যন্ত্রটায় আরও কিছুটা মডিফাই করা যেত।

নাঈমুল ইসলাম অপু / রূপান্তর ব্লগ / ৪ মে ২০০৮ / ঢাকা

Friday

ছক পূরণ : সিনেমার পেছনের কথা

সম্প্রতি, ২৩ এপ্রিল ২০০৮, জার্মান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে উদ্বোধনী প্রদর্শনী হলো রূপান্তর সিনেমা দলের স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমা 'ছক পূরণ' এর। সিনেমার পরিচালনায় ছিলেন দলের খন্দকার মোঃ জাকির। রূপান্তর-এর কাজের ধরন, দলের সীমাবদ্ধতা আর ছক পূরণ সিনেমা তৈরির টুকটাক অভিজ্ঞতা শেয়ার করছেন তাঁর এ লেখায়।

এক.
কোন ধরনের সিনেমা পছন্দ করেন দর্শক?

সিনেমা বানানোর আগে নিজেকে এই প্রশ্ন করেছেন তো মরেছেন।

এই ‘দর্শক’ মানে কোন প্রজাতি? এটিএন বাংলায় ইভা রহমানের মিউজিক ভিডিওর ভক্ত (বা ভোক্তা)? কানে হেডফোন গুজে রেডিওর লাভগুরু শোনা শ্রোতা? নাকি যিনি পঁচিশ পয়সা কলরেটে কথা বলে ‘আজীবন স্বাধীনতা’র স্বাদ পাচ্ছেন বলে আহ্লাদিত, তিনি? দর্শকের প্রজাতি বিভাজন এবং তাদের পরিচয় সত্ত্বাকে কুচি কুচি করে কেটেও প্রশ্নের উত্তর মেলে না।

সুতরাং দর্শকের পছন্দের প্রশ্ন আপাতত বাদ।

উল্টো দিক থেকে প্রশ্ন আসুক। আমরা, রূপান্তর দল, কোন ধরনের সিনেমা বানাতে পছন্দ করি? প্রশ্নটা জুতসই হলো। উত্তর আসে এমন :

প্রায়-নেই-বাজেটের সিনেমা: সিনেমার বাজেট বেশি হলেই যে সেটা সিনেমা হয়ে ওঠবে তেমন হাদিস নেই। আমাদের গাঁটের টাকা যদ্দূর খরচ করতে পারবো, নির্দিষ্ট সময়ে সাধ্যের ভেতর যা শেষ করতে পারা যায়, তাই আমাদের পছন্দের সিনেমা।

গল্পঅলা সিনেমা:
গল্প বলার টেকনিকে সিনেমা-ভাষা নিয়ে যদ্দূর খেলতে পারি। লিনিয়ার ননলিনিয়ার ন্যারেটিভ ননন্যারেটিভ কমেডি ট্রাজেডি সিটকম ডকু হরর ব্লাহ ব্লাহ – সব কিসিমের চলবে। তবে গল্প থাকতে হবে কোনো।

বোধগম্য সিনেমা: প্রথমত, রূপান্তর দলের সব সদস্যের কাছে বোধগম্য হলো কিনা। চিত্রনাট্য থেকে ডিভিডি রাইট পর্যন্ত সবকিছু যুক্তি পরম্পরায় ছিল কিনা। শেষে সিনেমা মালটা নিজেদের কাছে যেন সো-কল্ড আর্ট ফিলিম না ঠেকে। আবার ঢালিউডি চাকভুমচাক ফ্লেভারও যেন না হয়ে যায়।

মানে দাঁড়ালো, নিজেদের কারিগরি আর অবকাঠামো সীমাবদ্ধতাটা চিহ্নিত করা। সাধ্যের ভেতর কোন ক্যামেরা-লোকেশন-আলো-প্রপস-কস্টিউম জোগাড় করা যাবে? সে অনুযায়ী চিত্রনাট্য লেখা, শুট করা, সম্পাদনা করা, প্রচারণা ইত্যাদি।

দুই.
ছক পূরণ বানানোর পরিকল্পনা আসে ডিইউএফএস দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নেয়ার ইচ্ছা থেকে। সীমাবদ্ধতার তালিকা বানানো যাক আগে:

a) ক্যামেরা আছে অপুর – মিনিডিভি হ্যান্ডিক্যাম। কদিন পর পর যার ব্যাটারি রোগ হয়। সেটা দিয়েই শুট হবে।
b) কোনো আলোক সরঞ্জাম নেই। ফলে ইনডোর বা রাতের দৃশ্য বাদ। শুট করতে হবে দিনের আলোয়, আউটডোরে।
c) সাউন্ড বুম নেই। অ্যামবিয়েন্ট শব্দ নেয়া যাবে ক্যামেরার বিল্ট-ইন মাইক্রোফোনে। সংলাপ নেয়া কঠিন হবে। সংলাপ ছাড়াই হোক। সংলাপ না থাকলে মুখ দেখানোর দরকার কী? শরীরের ভাষা তো মুখেই আটকে না, হাত পা দিয়েও করা যায়। তাই হবে।
d) লোকবল কম। ব্যবস্থাপনার ঝক্কি কমাতে শুটিং হবে একটা লোকেশানে, আউটডোরে। আরও ভালো হয় ক্যামেরার অবস্থানও পরিবর্তন না হলে।
e) জিকোর এডিটিংঅলা পিসি আছে। তাতেই সম্পাদনা করতে হবে।

এবার গল্প তৈরি। বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের সামনে এক মুচি বসে। তাকে নিয়ে কোনো গল্প বানানো যায় কিনা, ভাবতে থাকা। জুতার সুখতলা দেখে দেশের অবস্থা অনুমান করবে মুচি। মুচির চোখ দিয়ে কারো প্রেমপর্ব দেখানো। উদ্ভট জুতাবাবার কাহিনী। অপয়া সোনার লকেট পাওয়ার গল্প। সুন্দর চেহারার গার্মেন্টস কর্মী, তার ছেড়া স্যান্ডেল সেলাই করার টাকা না থাকার কষ্ট বুঝতে পারে মুচি, তার গল্প। মুচি মুচি মুচি। সময় যায়, গল্প আর ভালো লাগে না। আর গল্প পছন্দ হলেও আমার পরিচালনা-জ্ঞানের সীমাবদ্ধতায় কুলোবে কিনা, বুঝে উঠতে পারি না।

হ্যাঁ। আবার ফিরে যাই সীমাবদ্ধতায়, তাকে বুঝতে চাই। কী আছে আমাদের সাধ্যে, কতটুকু পরিচালনা করতে পারবো? সীমাবদ্ধতাই তো আমাদের (রূপান্তর দলের) লক্ষ্ণী। শেষে রক্ষা করলো জিকোর পা আইডিয়া। পছন্দ হলো চিত্রনাট্য।

তিন.
অন্য সিনেমা থেকে ‘ছক পূরণ’ আলাদা হতে পারে শুধু এর সিনেমা-ভাষার কারণে। ভিডিওর সাথে টেক্সট, সরল দ্বিমাত্রিক অ্যানিমেশন আর ছক মিশিয়ে অল্প সময়ের ভেতর একটা গল্প বোধগম্য করে উপস্থাপনা—আমাদের কাছে চ্যালেঞ্জিং ছিল।

তবে অপরাধবোধের খাতায় আছে, সংগৃহীত মিউজিকের ব্যবহার। হার্ডডিস্কের এমপিথ্রি ভাণ্ডার থেকে কপিরাইট মিউজিক লাগাতে হয়েছে, যদিও সিনেমা শেষে তার ক্রেডিট গেছে। শুটিঙেও ভুলত্রুটি হয়েছে, মিউজিক দিয়ে তা ঢাকার একটা প্রয়াস ছিল। শুধু আবহ আমবিয়েন্ট শব্দে ঠিক ফুটে উঠছিলো না গল্পটা।

‘প্রদর্শনীর সময় উপস্থিত দর্শকের হাততালি = দৃশ্যটি বোধগম্য হয়েছে’
- এই ইকুয়েশনে ফেললে মনে হয় : সিনেমার শেষ ছক পূরণের দৃশ্যটা কঠিন হয়ে গেছে। ট্রাফিক সিগনালের সংকেতচিহ্ন না দিয়ে টিক চিহ্ন দিলেই ভালো হতো।

চার.
বাংলাদেশের নতুন তরুণ নির্মাতারা, যারা আমাদের মতো সিনেমা বানাতে চান, আগে সীমাবদ্ধতাগুলো ঠিক করে নিন। তারপর ভাবুন কোথায় কীভাবে কার জন্য দেখাবেন, কী বলতে চান, কেন বানাবেন? আগে সীমাবদ্ধতার তালিকা তৈরি। তারপর তৈরি করুন গল্প, চিত্রনাট্য।

'ছক পূরণ' সিনেমা ঠিকঠাক শেষ করতে পারার কৃতিত্ব রূপান্তর সিনেমা দলের প্রতিটি সদস্যের। কৃতজ্ঞতা রইলো।

রূপান্তর ব্লগ / ২৫ এপ্রিল ২০০৮ / ঢাকা

Wednesday

Premiere of Chhok Puron short film



You are welcome to enjoy the premiere of Chhok Puron (ছক পূরণ) short film at 2nd International Inter-University Short Film Festival 2008.

Chhok Puron / MiniDV / 4 min / Color / 2008

Venue: Goethe Institut Auditorium
House 10, Road 9 (new), Dhanmondi R/A
Date: 23 April 2008
Time: 5:30 pm

Synopsis: Imran is looking for job. Job is not looking for him. He gets job but in a wrong time. This film was shot without any faces because legs can tell more. Sometimes.

Crew
Director: Khondokar Md Jakir
Script / Sound Design / Animation / Editing: Ishtiaque Zico
Camera / PM: Naimul Islam Opu
Art Director: Md Hasan Ashik Rahman
Still: Tazul Islam

This short film is a RUPANTOR Cinema Team production.